০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

দুর্নীতিমুক্ত বাগমারা গড়তে বিএনপির মনোনয়ন চান সাবেক এমপি পুত্র ফারাবী

বাগমারা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:৩৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৫৭৯ বার পড়া হয়েছে।

বাগমারা প্রতিনিধি

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক এম.এ. গফুর এবং তার ছেলে অবসরপ্রাপ্ত মেজর আব্দুল্লাহ আল ফারাবী (শ্যামল) একসঙ্গে কাজ করে দুনীর্তি মুক্ত একটি সমৃদ্ধ বাগমারা গড়ার স্বপ্ন দেখছেন। দু’জনের যৌথ প্রচার প্রচারণায় স্থানীয় জনগণের মধ্যে উল্লাসের সঞ্চার হয়েছে, যা নির্বাচনী ময়দানে বিএনপির শক্তিশালী অবস্থানের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পিতা-পুত্রের এই জুটি শুধু রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নয়, বরং বাগমারা উন্নয়নের এক নতুন অধ্যায়ের প্রতীক। সৎ ও পরিশ্রমী রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক এম.এ.গফুর, যিনি আগের সংসদে বাগমারার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে চেয়েও সীমিত সময়ের জন্য তা করতে পারেননি। এবার তার ছেলে মেজর ফারাবির (শ্যামল) সঙ্গে মিলে নিরাপদ, সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতিমুক্ত একটি বাগমারার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রত্যয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। মেজর ফারাবীরও ইতিমধ্যে একজন সৎ ও পরিশ্রমী মানুষ হিসেবে এবং এলাকার বেকার ছেলেদের চাকরির ব্যবস্থা করার জন্য একটি ইতিবাচক ভাব মূর্তি রয়েছে।

তারা বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও হাটবাজারে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উক্ত প্রচার প্রচারণায় মানুষের সমাগম হচ্ছে। যেখানে তারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি কৃষি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন।

“বাগমারা আমাদের সকলের—এখানকার মানুষের স্বপ্নকে আমরা সত্যি করব। দুর্নীতির অন্ধকার দূর করে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ব, যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে,” বলেছেন অধ্যাপক এম.এ. গফুর একটি প্রচার সভায়।

অন্যদিকে, আব্দুল্লাহ আল ফারাবী বলেন, “আমি যদি আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পায় তাহলে আমার বাবার অভিজ্ঞতা এবং আমার উদ্যম মিলে বাগমারাকে একটি মডেল উপজেলায় পরিণত করব। সেনাবাহিনীর অভিজ্ঞতা আমাকে শিখিয়েছে, শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতাই উন্নয়নের চাবিকাঠি।”
স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, এই জুটির প্রচারে আসনটিতে বিএনপির সমর্থন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আসন্ন নির্বাচনে এই পরিবারের অংশগ্রহণ দেশব্যাপী রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ইতিবাচক সংকেত হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দুর্নীতিবিরোধী এই প্রচার বিএনপির জন্য নির্বাচনী সাফল্যের নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারে।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে পিতা-পুত্রের এই সংযোগ শুধু পরিবারের গৌরবই নয়, বরং জাতীয় উন্নয়নের এক ইতিবাচক উদাহরণ। আসন্ন নির্বাচনে বাগমারার ভোটাররা এই স্বপ্নের সঙ্গী হয়ে উঠলে, এটি সমগ্র দেশের জন্য অনুপ্রেরণা হবে।
পিতা পুত্রের অনঢ় লক্ষ্য শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য পুত্র বিএনপির শক্তি ও প্রেরণার উৎস,তারুণ্যের প্রতীক জনাব তারেক রহমান ঘোষিত সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ৩১ দফার বাস্তবায়ন।

ট্যাগসঃ

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

দুর্নীতিমুক্ত বাগমারা গড়তে বিএনপির মনোনয়ন চান সাবেক এমপি পুত্র ফারাবী

আপডেট সময়ঃ ০৬:৩৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ অক্টোবর ২০২৫

বাগমারা প্রতিনিধি

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক এম.এ. গফুর এবং তার ছেলে অবসরপ্রাপ্ত মেজর আব্দুল্লাহ আল ফারাবী (শ্যামল) একসঙ্গে কাজ করে দুনীর্তি মুক্ত একটি সমৃদ্ধ বাগমারা গড়ার স্বপ্ন দেখছেন। দু’জনের যৌথ প্রচার প্রচারণায় স্থানীয় জনগণের মধ্যে উল্লাসের সঞ্চার হয়েছে, যা নির্বাচনী ময়দানে বিএনপির শক্তিশালী অবস্থানের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
পিতা-পুত্রের এই জুটি শুধু রাজনৈতিক উত্তরাধিকার নয়, বরং বাগমারা উন্নয়নের এক নতুন অধ্যায়ের প্রতীক। সৎ ও পরিশ্রমী রাজনীতিবিদ হিসেবে পরিচিত অধ্যাপক এম.এ.গফুর, যিনি আগের সংসদে বাগমারার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে চেয়েও সীমিত সময়ের জন্য তা করতে পারেননি। এবার তার ছেলে মেজর ফারাবির (শ্যামল) সঙ্গে মিলে নিরাপদ, সমৃদ্ধ এবং দুর্নীতিমুক্ত একটি বাগমারার স্বপ্ন বাস্তবায়নের প্রত্যয় নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন। মেজর ফারাবীরও ইতিমধ্যে একজন সৎ ও পরিশ্রমী মানুষ হিসেবে এবং এলাকার বেকার ছেলেদের চাকরির ব্যবস্থা করার জন্য একটি ইতিবাচক ভাব মূর্তি রয়েছে।

তারা বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও হাটবাজারে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
উক্ত প্রচার প্রচারণায় মানুষের সমাগম হচ্ছে। যেখানে তারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি কৃষি, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়নের পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন।

“বাগমারা আমাদের সকলের—এখানকার মানুষের স্বপ্নকে আমরা সত্যি করব। দুর্নীতির অন্ধকার দূর করে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ব, যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে,” বলেছেন অধ্যাপক এম.এ. গফুর একটি প্রচার সভায়।

অন্যদিকে, আব্দুল্লাহ আল ফারাবী বলেন, “আমি যদি আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পায় তাহলে আমার বাবার অভিজ্ঞতা এবং আমার উদ্যম মিলে বাগমারাকে একটি মডেল উপজেলায় পরিণত করব। সেনাবাহিনীর অভিজ্ঞতা আমাকে শিখিয়েছে, শৃঙ্খলা ও স্বচ্ছতাই উন্নয়নের চাবিকাঠি।”
স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীরা জানান, এই জুটির প্রচারে আসনটিতে বিএনপির সমর্থন উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। আসন্ন নির্বাচনে এই পরিবারের অংশগ্রহণ দেশব্যাপী রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার ইতিবাচক সংকেত হিসেবে দেখা হচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, দুর্নীতিবিরোধী এই প্রচার বিএনপির জন্য নির্বাচনী সাফল্যের নতুন দ্বার উন্মোচন করতে পারে।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে পিতা-পুত্রের এই সংযোগ শুধু পরিবারের গৌরবই নয়, বরং জাতীয় উন্নয়নের এক ইতিবাচক উদাহরণ। আসন্ন নির্বাচনে বাগমারার ভোটাররা এই স্বপ্নের সঙ্গী হয়ে উঠলে, এটি সমগ্র দেশের জন্য অনুপ্রেরণা হবে।
পিতা পুত্রের অনঢ় লক্ষ্য শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও আপোষহীন নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুযোগ্য পুত্র বিএনপির শক্তি ও প্রেরণার উৎস,তারুণ্যের প্রতীক জনাব তারেক রহমান ঘোষিত সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার ৩১ দফার বাস্তবায়ন।