১০:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫

তানোরে জুলাই বিপ্লব বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির জনসভা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:৩৬:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৪৫ বার পড়া হয়েছে।

Oplus_16908288

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
রাজশাহীর তানোরে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে জুলাই-বিপ্লব (গণঅভ্যুত্থান)ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আলোচনা ও নির্বাচনী জনসভা আয়োজন করা হয়েছে।
জানা গেছে, ২৩ আগস্ট শনিবার বিকেলে গোল্লাপাড়া বাজার ফুটবল মাঠে উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মন্ডলের সঞ্চালনায় আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক সামরিক সচিব ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন। অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও চাঁন্দুড়িয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হযরত আলী মাস্টার, বাধাইড় ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান হেনা,শরিফ উদ্দিন মুন্সী, কামারগাঁ ইউপি বিএনপির সম্পাদক সাইদুর রহমান ডায়মন্ড,ডাঃ মিজানুর রহমান, ফিরোজ কবির,প্রভাষক শফিকুল ইসলাম, গোলাম মোর্তুজা, আব্দুর রশিদ,রায়হানুল ইসলাম রায়হান, রিমন রহমান, আনারুল মাস্টার ও মোতালেব হোসেন প্রমুখ।এছাড়াও গোদাগাড়ী উপজেলা, পৌরসভা, কাকনহাট পৌরসভা,তানোর উপজেলা, পৌরসভা, মুন্ডুমালা পৌরসভা এবং দুই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের (ইউপি) বিভিন্ন স্তরের সাংগঠনিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিন বিএনপির সমাবেশ ঘিরে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও প্রাণচাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে। এদিন বিভিন্ন কৌশলে বাধা ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করেই দুপুরের পর পরই জনসভা স্থল নেতাকর্মীদের পদচারনায় কানায় কানায় পুর্ন হয়ে উঠে। এদিকে সমাবেশ স্থানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সমাবেশ মঞ্চের সামনে যে পরিমাণ নেতাকর্মী ছিল তার থেকে বেশী নেতাকর্মী ছড়িয়ে ছিটিয়ে সমাবেশের আশপাশে অবস্থান করছিলেন। তানোরে প্রকাশ্যে প্রায় দু’দশক পর বিএনপির এতো বড় জনসভা হয়েছে।
এদিকে বিএনপির স্মরণকালের সর্ববৃহৎ এই জনসভার মধ্যদিয়ে একটি বিএনপির একটি দুষ্টু চক্র গোষ্ঠীর আধিপত্যর অবসান হয়েছে বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে যারা কখানোই প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবারের নেতৃত্ব মেনে নিতে পারেন না। বিগত দিনে তারা ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ড, এম এনামুল হকের বিরোধিতা করেছে। যাদের সংখ্যা হাতে গোনা ১০ থেকে ১৫ জন। এদের চাওয়া বিএনপি সরকার গঠন করুক, তবে ব্যারিস্টার পরিবার যেনো নেতৃত্ব না দেয় অন্যকেউ এমপি হোক। তাহলে তারা রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন করে টাকার কুমির হতে পারবে। এতোদিন যারা বলতেন ওমুক ভাই,তমুক ভাই ছাড়া তানোরে বিএনপি অচল এবং বিএনপির বিজয় অসম্ভব ও শরিফ উদ্দিনের পক্ষে রাজনীতি করা দুরুহ এই জনস্রোতে তাদের স্বপ্ন উবে গেছে। তারা হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে।এদিনের জনসভায় জনস্রোত প্রমাণ হয়েছে বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ ও সবচাইতে বেশি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। ওমুক ভাই,তমুক ভাই ছাড়া বিএনপি অচল নয় বরং বিএনপি ছাড়া তারাই অচল ও অস্তিত্বহীন বলে মনে করছেন উপস্থিত নেতাকর্মীরা। আয়োজক কমিটির দাবি সমাবেশে তানোর বিএনপির মুলস্রোতের নিপীড়িত -নির্যাতিত, আদর্শিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের প্রাণের উচ্ছ্বাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। তানোরে প্রায় দু’দশক পর এটিই হচ্ছে বিএনপির স্বরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমাবেশ।
এদিকে সমাবেশ ঘিরে তানোরে দীর্ঘ প্রায় দু’দশক পর উপজেলা বিএনপির রাজনীতিতে দেখা দিয়েছে ব্যাপক
প্রাণচাঞ্চল্য। নেতাকর্মীদের দাবি, এই গণসমাবেশ প্রমাণ করেছে বিএনপিার তৃণমূলে পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন।অন্যদিকে কর্মসূচি সফল করায় নেতাকর্মীদের মাঝে বইছে ঐক্যর হাওয়া, রাতারাতি রাজনীতিতে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এতদিন যে সকল নেতা ও কর্মী-সমর্থকগণ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানা কারণে নিজেদের রাজনীতি থেকে দুরে সরিয়ে রেখেছিল তাঁরা আবারো রাজনীতিতে সক্রীয় ও গা-ঝাড়া দিয়ে নবউদ্দ্যোমে দলীয় কার্যক্রমে অংশ নিতে শুরু করেছেন। যে কারণে দীর্ঘদিন পর এখানে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের রাজনীতিতে ফিরে এসেছে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য। বিএনপির নেতা ও কর্মী-সমর্থকরা অতীতের সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। এদিকে সমাবেশ সফল করায় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার পাশাপাশি প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। এদিন প্রধান অতিথি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন। এছাড়া আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ঐক্যের বার্তা দিযেছেন। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ ভোটারগণ তেমন কিছু বোঝেন না, তাই যেটা সাধারণ ভোটারগণ বোঝেন না,সেটা কোনো গ্রহনযোগ্য পদ্ধতি হতে পারে না।
এদিকে একইদিন জনসভার পুর্বে প্রধান অতিথি হক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কামারগাঁ ইউপির মাদারিপুর প্রায় শতাধিক বাকপ্রতিবন্ধীর মাঝে পোষাক,খাবার ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এছাড়াও জনসভা শেষে গোল্লাপাড়া বাজারে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।পরে জুলাই বিপ্লবে শহিদদের আত্তার মাগফিরাত কামনা, আহতদের দ্রুত সুস্থতা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।#

ট্যাগসঃ

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

তানোরে জুলাই বিপ্লব বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিএনপির জনসভা

আপডেট সময়ঃ ০৯:৩৬:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ অগাস্ট ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
রাজশাহীর তানোরে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে জুলাই-বিপ্লব (গণঅভ্যুত্থান)ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আলোচনা ও নির্বাচনী জনসভা আয়োজন করা হয়েছে।
জানা গেছে, ২৩ আগস্ট শনিবার বিকেলে গোল্লাপাড়া বাজার ফুটবল মাঠে উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মালেক মন্ডলের সঞ্চালনায় আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক সামরিক সচিব ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন। অন্যান্যদের মাঝে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি ও চাঁন্দুড়িয়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মফিজ উদ্দিন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হযরত আলী মাস্টার, বাধাইড় ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান হেনা,শরিফ উদ্দিন মুন্সী, কামারগাঁ ইউপি বিএনপির সম্পাদক সাইদুর রহমান ডায়মন্ড,ডাঃ মিজানুর রহমান, ফিরোজ কবির,প্রভাষক শফিকুল ইসলাম, গোলাম মোর্তুজা, আব্দুর রশিদ,রায়হানুল ইসলাম রায়হান, রিমন রহমান, আনারুল মাস্টার ও মোতালেব হোসেন প্রমুখ।এছাড়াও গোদাগাড়ী উপজেলা, পৌরসভা, কাকনহাট পৌরসভা,তানোর উপজেলা, পৌরসভা, মুন্ডুমালা পৌরসভা এবং দুই উপজেলার ১৬টি ইউনিয়নের (ইউপি) বিভিন্ন স্তরের সাংগঠনিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এদিন বিএনপির সমাবেশ ঘিরে নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা ও প্রাণচাঞ্চল্যর সৃষ্টি হয়েছে। এদিন বিভিন্ন কৌশলে বাধা ও গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি উপেক্ষা করেই দুপুরের পর পরই জনসভা স্থল নেতাকর্মীদের পদচারনায় কানায় কানায় পুর্ন হয়ে উঠে। এদিকে সমাবেশ স্থানে স্থান সংকুলান না হওয়ায় সমাবেশ মঞ্চের সামনে যে পরিমাণ নেতাকর্মী ছিল তার থেকে বেশী নেতাকর্মী ছড়িয়ে ছিটিয়ে সমাবেশের আশপাশে অবস্থান করছিলেন। তানোরে প্রকাশ্যে প্রায় দু’দশক পর বিএনপির এতো বড় জনসভা হয়েছে।
এদিকে বিএনপির স্মরণকালের সর্ববৃহৎ এই জনসভার মধ্যদিয়ে একটি বিএনপির একটি দুষ্টু চক্র গোষ্ঠীর আধিপত্যর অবসান হয়েছে বলে মনে করছেন নেতাকর্মীরা। বিশেষ করে যারা কখানোই প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক পরিবারের নেতৃত্ব মেনে নিতে পারেন না। বিগত দিনে তারা ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ড, এম এনামুল হকের বিরোধিতা করেছে। যাদের সংখ্যা হাতে গোনা ১০ থেকে ১৫ জন। এদের চাওয়া বিএনপি সরকার গঠন করুক, তবে ব্যারিস্টার পরিবার যেনো নেতৃত্ব না দেয় অন্যকেউ এমপি হোক। তাহলে তারা রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন করে টাকার কুমির হতে পারবে। এতোদিন যারা বলতেন ওমুক ভাই,তমুক ভাই ছাড়া তানোরে বিএনপি অচল এবং বিএনপির বিজয় অসম্ভব ও শরিফ উদ্দিনের পক্ষে রাজনীতি করা দুরুহ এই জনস্রোতে তাদের স্বপ্ন উবে গেছে। তারা হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে পড়েছে।এদিনের জনসভায় জনস্রোত প্রমাণ হয়েছে বিএনপি দেশের সর্ববৃহৎ ও সবচাইতে বেশি জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। ওমুক ভাই,তমুক ভাই ছাড়া বিএনপি অচল নয় বরং বিএনপি ছাড়া তারাই অচল ও অস্তিত্বহীন বলে মনে করছেন উপস্থিত নেতাকর্মীরা। আয়োজক কমিটির দাবি সমাবেশে তানোর বিএনপির মুলস্রোতের নিপীড়িত -নির্যাতিত, আদর্শিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের প্রাণের উচ্ছ্বাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। তানোরে প্রায় দু’দশক পর এটিই হচ্ছে বিএনপির স্বরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমাবেশ।
এদিকে সমাবেশ ঘিরে তানোরে দীর্ঘ প্রায় দু’দশক পর উপজেলা বিএনপির রাজনীতিতে দেখা দিয়েছে ব্যাপক
প্রাণচাঞ্চল্য। নেতাকর্মীদের দাবি, এই গণসমাবেশ প্রমাণ করেছে বিএনপিার তৃণমূলে পচ্ছন্দের শীর্ষে রয়েছেন মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন।অন্যদিকে কর্মসূচি সফল করায় নেতাকর্মীদের মাঝে বইছে ঐক্যর হাওয়া, রাতারাতি রাজনীতিতে এসেছে নাটকীয় পরিবর্তন। এতদিন যে সকল নেতা ও কর্মী-সমর্থকগণ ব্যবসা-বাণিজ্যসহ নানা কারণে নিজেদের রাজনীতি থেকে দুরে সরিয়ে রেখেছিল তাঁরা আবারো রাজনীতিতে সক্রীয় ও গা-ঝাড়া দিয়ে নবউদ্দ্যোমে দলীয় কার্যক্রমে অংশ নিতে শুরু করেছেন। যে কারণে দীর্ঘদিন পর এখানে বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের রাজনীতিতে ফিরে এসেছে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য। বিএনপির নেতা ও কর্মী-সমর্থকরা অতীতের সকল ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে বলে একাধিক সুত্র নিশ্চিত করেছে। এদিকে সমাবেশ সফল করায় নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার পাশাপাশি প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। এদিন প্রধান অতিথি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন। এছাড়া আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ঐক্যের বার্তা দিযেছেন। তিনি বলেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে সাধারণ ভোটারগণ তেমন কিছু বোঝেন না, তাই যেটা সাধারণ ভোটারগণ বোঝেন না,সেটা কোনো গ্রহনযোগ্য পদ্ধতি হতে পারে না।
এদিকে একইদিন জনসভার পুর্বে প্রধান অতিথি হক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কামারগাঁ ইউপির মাদারিপুর প্রায় শতাধিক বাকপ্রতিবন্ধীর মাঝে পোষাক,খাবার ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এছাড়াও জনসভা শেষে গোল্লাপাড়া বাজারে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।পরে জুলাই বিপ্লবে শহিদদের আত্তার মাগফিরাত কামনা, আহতদের দ্রুত সুস্থতা এবং বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে বিশেষ দোয়া করা হয়।#