১২:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ অগাস্ট ২০২৫
সংবাদ শিরোনামঃ
নাটোর-রাজশাহী মহাসড়ক যেন ম/রন ফাঁ*দ, এ যেন দু র্ঘটনার স্ব’র্গরাজ্য

পুঠিয়া প্রতিনিধি:
- আপডেট সময়ঃ ০৩:৫৬:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অগাস্ট ২০২৫
- / ১০ বার পড়া হয়েছে।

পুঠিয়া প্রতিনিধি:
নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের ঝলমলিয়া হত রাজশাহী শহর পর্যন্ত রাস্তার বিভিন্ন জায়গায় দেখা দিয়েছে ভা’ঙ্গাচুরা গ’র্ত। মহাসড়কে এসব ভা’ঙ্গন গ’র্তের ফলে ছোটখাটো অনেক দু*র্ঘটনা লক্ষ্য করা গেছে। খুব দ্রুত রাস্তার এমন স’মস্যার সমাধান না করা হলে সম্ভাবনা রয়েছে মানুষের প্রা/ণহানির। যদিও এখনো কোনো দু*র্ঘটনার ফলে রানধানীর ঘটনা ঘটেনি তবে আ*হত হয়েছেন বহু মানুষ। মহাসড়কের মতো এমন জায়গায় এই ধরনের ভা*ঙ্গাচুরা গ’র্তের কারণে মানুষের মধ্যে ক্ষো’ভ দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বানেশ্বর বাজার হতে বেলপুকুর রেলগেট পর্যন্ত মা*রাত্মকভাবে রাস্তার ভা’ঙ্গাচুরা গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। কোথাও কোথাও মোটরসাইকেলের চাকা ঢুকে আ’টকে যাওয়ার মত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। যার ফলে ছোট বড় সকল যান চলাচলে ব্যাপক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। মহাসড়কে এমন রাস্তার অবস্থা মেনে নিতে পারছেন না কেউই। এতে করে ওই এলাকার মানুষসহ সড়কে চলাচলকারী মানুষেরা ক্ষো”ভ প্রকাশ করছেন। তারা চাইছেন খুব দ্রুত সড়কের সংস্কার কাজ। এসব সড়কের ভা’ঙ্গন ও গর্ত গুলো দ্রুত কার্যকরী সংস্কার করা না হলে প্রতিনিয়ত দু*র্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থেকেই যায়।
ওই সড়কে চলাচল করা মোটরসাইকেল আরোহী আ: রহমান বলেন, সড়কের বাপ-মা থাকলে আমাদের এমন ভা’ঙ্গাচুরা রাস্তা দিয়ে চলাচল করা লাগবে না। শাহিন নামের আরেক জন বলেন, মহাসড়কের যদি এই অবস্থা হয় তাহলে আমরা আর কোথায় ভালো কিছু আশা করব। এমন বহু মানুষ আছেন তারা বলছেন, আপনারা ছবি ভিডিও না করে রাস্তা সংস্কারের ব্যবস্থা করে দেন তাতেই আমরা খুশি। আবার কেউ কেউ মনে করছেন রাস্তায় নি’ম্নমানের কাজ হওয়ায় সড়কের এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে।
কয়েকজন বাসচালক তারা বলছেন, আমরা কথা বললে এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালাতে পারবো না ভাই দয়া করে আমাদের ছবি ভিডিও তুলবেন না। তবে আমরা চাই রাস্তাগুলো ঠিক করা হোক। রাস্তায় মূলত ভা’ঙ্গাচুরা গ’র্তের কারণেই সবচেয়ে বেশি দু*র্ঘটনা ঘটে। আমরা এসব নিয়ে কথা বলতে পারবো না।
এসব বিষয়ে মুঠোফোনে জানাতে চাইলে রাজশাহীর সড়ক ও জনপদ (সওজ) এর নির্বাহী প্রকৌশলী, সানজিদা আফরীন ঝিনুক বলেন, সামনের অর্থ বছরে মেনটেনেন্সের আওতায় আমরা রিপেয়ার করে দেব। যেগুলোর আগে কাজ হয়ে যায় সেই জায়গায় এ ধরনের স’মস্যা হতেই পারে। এছাড়াও আমার ৭৮ কিলোমিটার রাস্তার মধ্যে আপনি যেটা বলছেন হয়তোবা দেড় কিলোমিটার রাস্তা খারাপ। বর্ষা যখন শুরু হয়েছিল আমরা গর্ত রিপেয়ারিং কাজ করে দিয়েছি। এখন আবহাওয়া যদি আমরা ভালো পাই তাহলে, তিন চার দিনের মধ্যে এগুলো করে দেওয়া সম্ভব। এছাড়াও আপনি যেটা বলছেন স্মুথ রাস্তা, সেটা করতে গেলে টেন্ডার ছাড়া, আগামী অর্থবছর ছাড়া সম্ভব নয়।
ট্যাগসঃ