০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫

বাগমারায় মোহনগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদার ইন্তেকাল

বাগমারা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময়ঃ ০৯:১০:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে।

বাগমারা প্রতিনিধি:
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ দৌলতপুর গ্রামের নিজ বাসায়
মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৫৮ বছর।

নুরুল হুদা মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে প্রভাষক হিসেবে চাকরি জীবন শুরু করেন। এরপর সহকারী অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পান। এরপর ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

পরবর্তীতে মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ তরফদার অবসরে গেলে সেই থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন নুরুল হুদা।

ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদার মৃত্যুতে শোকাহত হয়ে পড়েন প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষক-কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান।

ট্যাগসঃ

নিউজটি শেয়ার করুন

বিস্তারিত লিখুনঃ

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণ করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাগমারায় মোহনগঞ্জ ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদার ইন্তেকাল

আপডেট সময়ঃ ০৯:১০:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

বাগমারা প্রতিনিধি:
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)। রবিবার সন্ধ্যায় উপজেলার গনিপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ দৌলতপুর গ্রামের নিজ বাসায়
মৃত্যুবরণ করেছেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল প্রায় ৫৮ বছর।

নুরুল হুদা মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজে ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে প্রভাষক হিসেবে চাকরি জীবন শুরু করেন। এরপর সহকারী অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পান। এরপর ভাইস প্রিন্সিপাল হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

পরবর্তীতে মোহনগঞ্জ ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ আব্দুল লতিফ তরফদার অবসরে গেলে সেই থেকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন নুরুল হুদা।

ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুরুল হুদার মৃত্যুতে শোকাহত হয়ে পড়েন প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষক-কর্মচারী, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকবৃন্দ। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে সন্তানসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে যান।